ভুমিকা
মোবাইল ফোনে পরিছয় হয় জলি (কাল্পনিক নাম) আর সিজানের
দুই দিনের মধ্যে গড়ে উটে বন্দুত্ত ।
জলি সিজানকে জানালো তার একজন প্রেমিক আছে (নিপু)। কিন্ত তার প্রেমিককে বিয়ে করতে চায় না
সিজান জলিকে বুজানোর চেষ্টা করে । কিন্ত জলি কিছুতে ই ওই প্রেমিককে বিয়ে করবেনা ।
একসময় সিজান জলিকে প্রেমের প্রস্তাব দিলো । জলি ও রাজি হয়ে গেলো ।
জলি সিজানকে তার সুখ দুঃখের কথা শেয়ার করতে লাগলো । আর সিজান ক্রমশোই দুর্বল হতে তাকলো ।
একসময় জলির নিজের মুখ থেকে বেরিয়ে এলো অন্য আরো একজন ও ছিলো জলির জিবনে (দারা)।
কিন্ত সিজান আর পিছু না হেঁটে সামনে আগাতে তাকে ।
বিয়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে লাগলো । এই ভেবে- জীবনে মানুষের অনেক ভুল তাকতে পারে ।
কিছুদিনের মধ্যে সিজানের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লো যখন জলি বলল ইমন ওরফে নাহিদ তার প্রথম প্রেমিক । (বাংলাদেশে)
মাথার চুল ছিঁড়া ছাড়া আর কিছুই করার নাই । কারন ইতি মধ্যে সিজানের পরিবার ও অনুমতি দিয়ে দিছে জলিকে বিয়ে করার জন্য ।
সব কিছুকে ঝেড়ে ফেলে সিজান জলিকে নিয়ে সংসার বাধার স্বপ্ন দেখে।
প্রেমিক সন্ধানী জলির সাথে প্রেম না করলে সিজান হয়তো ভুলে ই যেতো
কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না অথবা অভ্যাস মানুষের দাশ
সিজান স্বপ্ন দেখতেছে জলিকে বিয়ে করবে
আর জলি নতুন প্রেমে হাভু ডুভু খাচ্ছে পাকিস্তানি আছিমের
শুরু হয় ঝগড়া
খেছু খুড়তে বেরিয়ে আসে সাপ সন্ধান মিলে অন্য পাকিস্তানি ছাদ
ঝগড়া আর ঝগড়া
সিজান জলিকে বুজানোর চেষ্টা করে
মান অভিমান চলতে তাকে
একসময় জলি নিজের ভুল কিছুটা বুজতে পারে । কিন্ত জলির ডাইনি বড় বোন (হাপ্যি) লন্ডন আসার জন্য পাগল প্রায় ।
যখন আসলো ৩ মাসে সব কিছু চুরমার করে পাড়ি জমালো জার্মানিতে ।
আর নষ্ট করে গেলো আপন ছুটো বোন জলির জীবনকে ।
এর ২০ দিনের মাথায় জলি ও চলে গেলো প্যারিস এ ।
এর দুই দিন পর জার্মানিতে ।
কে সেই জলি ? কি ই বা তার পরিচয় ? এসব জানতে হলে নিচে ক্লিক করুন ।।
বিস্তারীত পড়ুন
Page 1 / 2 / 3 / 4 / 5 / 6 / 7 / 8 / 9 / 10 / >11>>